দৈনন্দিন কয়েকটি অভ্যাস যা আপনার মস্তিষ্ককে দুর্বল করে দেয়
দৈনন্দিন কয়েকটি অভ্যাস যা আপনার মস্তিষ্ককে দুর্বল করে দেয়
- Advertisements -
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা তদন্ত টিম প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি আপনাদের নতুন নতুন কিছু অজানা তথ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য। তারই প্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত টিম আজকে আলোচনা করব আরও কিছু অজানা বিষয় নিয়ে। যা আপনাকে জ্ঞ্যানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে।
মানুষ সামাজিক জীব। মানুষ অভ্যাসের দাস। মানুষ তার অভ্যাসের কথা শুনে। সে তার অভ্যাস অনুযায়ী চলে। মাঝে মাঝে মানুষ এমন কিছু অভ্যাস করে থাকে। যার ফলে তার মস্তিস্ক অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে।
আমরা নিজেরাই নিজেদের অভ্যাসের কারণে আমাদের মস্তিষ্ককে ক্ষতির সম্মুখীন করে থাকি।
- Advertisements -
আমাদের আজকের আলোচনা কয়েকটি অভ্যাস। যার ফলে আমরা নিজের মস্তিষ্ককে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন করে ফেলতেছি। চলুন আজকে আমরা জেনে নেই সে অভ্যাসগুলো।
১. উচ্চস্বরে গান শোনা
আমরা অনেক সময় গান শোনার জন্য বেশি করে সাউন্ড দেই। কিন্তু বেশি ভলিউম দিয়ে গান শোনা যাবে না। আমরা প্রায় সবাই কানে হেডফোন দিয়ে জোরে গান শুনতে পছন্দ করি। কিন্তু আমরা অধিক পরিমাণ অনেকাংশে গান শোনার ফলে। আমাদের মস্তিষ্কে গানের রেজুলেশন বাধাপ্রাপ্ত হয়।
ফলে আমাদের মস্তিস্ক বিকৃত সম্ভাবনা থাকে এবং লংটাইম ধরে। আমরা যদি অত্যাধিক সাউন্ড দিয়ে গান শুনি তাহলে আমাদের মস্তিস্ক বিকৃত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আমাদের উচিত খুব কম পরিমাণ সাউন্ড দিয়ে গান শোনা।
২. অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ
- Advertisements -
আমরা অনেকেই অনেক সময় শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ করে থেকে. আমরা মনে করি যত বেশি পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করবো তত তাড়াতাড়ি শরীর স্বাস্থ্য ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আসলেই অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করা উচিত না। কারণ যত বেশি পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ গ্রহণ করলে।
আমাদের শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি আমাদের মস্তিষ্কের সমস্যা হয়ে থাকে। অতিরিক্ত পরিমাণ খাদ্য প্রতি আমাদের মস্তিষ্ক গ্রহণ করতে পারে না। যার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক বিকৃত সম্ভাবনা থাকে।
৩. অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুমান
আমাদের দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা পর্যাপ্ত পরিমাণ কমানো প্রয়োজন। আমরা অনেকেই সারারাত জেগে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে। এবং সারাদিন ঘুমিয়ে পড়ি কিন্তু আমাদের কখনো উচিৎ নয়্ সারা দিনে ঘুমানো ঘুমানোর জন্য আমরা রাতে ঘুমাবো। এবং দিনে কাজ করব।
কিন্তু অনেকেই আমরা শুধু রাতে কাজ করে থাকে। এবং দিনে ঘুমায় যার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক বৃদ্ধি ঘটে। এবং আমাদের মস্তিষ্ক বাধাপ্রাপ্ত হয় আমাদের উচিত রাতে ঘুমান। তাহলে রাতে ঘুমালে মস্তিষ্ক এবং তার স্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি করবে।
৪. আতিরিক্ত সূর্যের তেজ
আমরা অনেক সময় কাজের চাপে বিভিন্ন সময়ে কাজ করে থাকি। কিন্তু কখনো ভাবি না যে অতিরিক্ত সূর্যের তাপে কাজ করা যাবে না। অর্থাৎ বেশি রোদে কাজ করা যাবে না। বেশি রোদে কাজ করলে সূর্যের তাপের ফলে আমাদের মাথায় অতিরিক্ত পরিমাণ তাপ জমা হবে। এবং আমাদের মস্তিষ্ক নিতে পারবে না। এবং মস্তিষ্ক বিকৃত হতে পারবে।
আশা করি আপনারা আপনাদের অনেক অজানা তথ্যের রহস্যময় উত্তর পেয়ে গেছেন। আমরা আমাদের পরবর্তী আলোচনায় আপনাদের আরো কিছু রহস্যময় প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।সুস্থ থাকুন।পাশে থাকবেন। চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইট তদন্তে।
- Advertisements -