যে ভাবে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হবেন আপনিও

যে ভাবে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হবেন আপনিও

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা তদন্ত টিম প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি আপনাদের নতুন নতুন কিছু অজানা তথ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য। তারই প্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত টিম আজকে আলোচনা করব আরও কিছু  অজানা বিষয় নিয়ে। যা আপনাকে জ্ঞ্যানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে।

ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বক কে না চায় সবাই। চাই যে সে যেন ফর্সা হয় বর্তমান যুগে ফর্সার কদর অন্যান্য রং এর থেকে বেশি ।কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষেরই হয় শ্যাম বর্ণের অর্থ খরচ কম হয়।

কিন্তু তবুও বাংলাদেশ কদর সবথেকে বেশি একজন মানুষ তার সব জায়গায় অনেক মূল্য থাকে ।আর যে ফর্সা নয় তার সব জায়গায় মূল্য থাকে না.।

তাই ফর্সা হওয়ার জন্য আমরা কৃত্রিমভাবে অনেক জিনিস ব্যবহার করে থাকি। যেগুলো আমাদের ত্বকের ভালোর থেকে ক্ষতি করে বেশি ।অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদিভাবে এসব জিনিস ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি।

তাই আমরা যদি ফর্সা হতে চাই তার অবশ্যই যেন প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চলি। অর্থাৎ প্রাকৃতিক ভাবে যদি আমরা কোন কিছু ব্যবহার করে থাকে তাহলে সেগুলো ত্বকের ক্ষতি করে না সেগুলো আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

আমাদের আলোচনা কিভাবে প্রাকৃতিক ভাবে আমরা আমাদের ত্বক উজ্জল করতে পারব। চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের আলোচনাটি।

১. লেবু

এটি প্রাকৃতিক ব্লিচ। অর্থাৎ আমরা যখন কোন বিউটি পার্লারে যাই তখন সেটা ব্লিস দিয়ে আমাদের মুখের কালো দাগ গুলো তুলে যা আমাদের সাময়িক ভাবে ফর্সা করলেও। দীর্ঘমেয়াদী ত্বকের ক্ষতি করে ফেলে। অর্থাৎ একসময় আমাদের ত্বক কালো হয়ে যাবে।

কিন্তু আমরা যদি প্রাকৃতিক ভাবে লেবু ব্যবহার করে থাকি। তাহলে আপনি মুখের যেকোনো দাগ উঠে যাবে তখন আমাদের অত্যন্ত উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই আমরা ত্বকের চর্চায় অবশ্যই লেবু ব্যবহার করব।

২. মধু

মধু রূপচর্চার একটি অন্যতম মাধ্যম.।আমরা যদি নিয়মিত প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মধু ব্যবহার করে থাকি। তাহলে অবশ্যই কিছুদিনের মধ্যেই আমরা কিছু পরিবর্তন দেখতে পারবো  অর্থাৎ কয়েকদিন মধু ব্যবহার করলেই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে।

কারণ মধুতে রয়েছে বিভিন্ন ফুলের নির্যাস। আমরা যখন প্রাকৃতিক ভাবে কোন মুখের মধ্যে ব্যবহার করব। তখন আমাদের মুখের ত্বক উজ্জ্বল হয়ে যাবে.।

৩. দুধ

দুধ রয়েছে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সাকারী কিছু উপাদান। আমরা দুধ যখন খাব তখন উপরের ঘর বানা যোদি তুলে মুখে দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তারপর ধুয়ে ফেলি। আমরা কয়েক দিনের মধ্যে ফলাফল দেখতে পারবো অর্থাৎ আমাদের মুখের রং পরিবর্তন হয়েছে আকার ধারণ করবে.।

৪. কাঁচা হলুদ

কাঁচা হলুদ প্রাচীনকাল থেকেই রূপ চর্চার প্রধান মাধ্যম হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা যদি নিয়মিত কাঁচা হলুদ মুখে দেই।এবং তা পেস্ট করার পর যদি মুখ ধুয়ে ফেলি তাহলে দেখা যাবে। কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের ত্বক আগের থেকে অনেক পরিস্কার হয়ে গেছে।

আশা করি আপনারা আপনাদের অনেক প্রশ্নেরই উত্তর পেয়ে গেছেন। আমরা আমাদের পরবর্তী আলোচনায় আপনাদের আরো কিছু রহস্যময় প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।সুস্থ  থাকুন।পাশে থাকবেন।চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইট তদন্তে।

You might also like

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More