কেন ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে চির শত্রুতা?

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা তদন্ত টিম প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি আপনাদের নতুন নতুন কিছু অজানা তথ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য। তারই প্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত টিম আজকে আলোচনা করব আরও কিছু  অজানা বিষয় নিয়ে। যা আপনাকে জ্ঞ্যানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে।

এই ভারত ও পাকিস্তানের চিরশত্রুতা ভারত ও পাকিস্তান উপমহাদেশের অন্যতম দুই পরাশক্তি। এবং অন্যতম শত্রুদের এই গোটা বিশ্বে এই পৃথিবীতে অন্যতম শত্রুদের বলা চলে ভারত-পাকিস্তানকে।

কারণ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে রয়েছে বৈরী সম্পর্ক এই সম্পর্ক শুধু এখনকার নয়। এই শত্রুতা যুগ যুগের সৃষ্টি লগ্ন থেকে যখন এই দুই দেশ সৃষ্টি হয়। সেই সূচনা লগ্ন থেকেই এই দুই দেশের শত্রুতা।

আমাদের আজকের আলোচনার কেন এই দুই দেশের এত চিরশত্রুতা। চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের আলোচনাটি আশাকরি আমাদের আজকের আলোচনাটি পুরোপুরি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কেন এই শত্রুতা।

কেন ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে চির শত্রুতা

ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ উপমহাদেশের কয়েকটি দেশ উপ মহাদেশের কয়েকটি দেশের মধ্যে ছিল। আগে অনেক ভালো সম্পর্ক অর্থাৎ এই উপমহাদেশে ছিল অবিভক্ত আর এই অবিভক্ত।

মহাদেশের সবাই যেন মিলেমিশে বাস করত কিন্তু ঠিক এমন সময় ব্রিটিশরা আসে ব্যবসা করার জন্য ব্রিটিশরা প্রথমে তাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করে থাকে। যে এই উপমহাদেশে তারা ব্যবসা করবে ধীরে ধীরে তারা চিন্তা ভাবনা পাল্টে ফেলে অর্থাৎ তারা ধীরে ধীরে ব্যবসার প্রসার ঘটাতে থাকে।

ব্যবসার প্রসার তারা এতটাই ঘটিয়েছিল যে তখন তারা অনেক টাকার মালিক হয়ে যায় এই উপমহাদেশে যার ফলে তারা রাষ্ট্রের বিভিন্ন জমিদারদের টাকা উপঢৌকন হিসেবে দিয়ে অঞ্চলকে শাসন শুরু করে।

যদি ব্রিটিশরা শুধু শাসন করত তবুও মেনে নেওয়া যেত কিন্তু ব্রিটিশ শাসনের পাশাপাশি অতিরিক্ত পরিমাণে শুরু করে দেয় আর তখনই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এই উপমহাদেশের মানুষ প্রতিটা জায়গায় জায়গায় এই ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আন্দোলন হতে থাকে।

আন্দোলনের এক পর্যায়ে ব্রিটিশরা হার মেনে যেতে বাধ্য হয় এবং ব্রিটিশরা এই উপমা মানচিত্র অঙ্কন করে দেয় এবং বিভক্ত করে দেয়। এই উপমহাদেশ কয়টি মহাদেশ বিভক্ত হয়ে ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়ে যায় আর ভারত ও পাকিস্তান শিরক ধর্মের ভিত্তিতে সৃষ্টি।

অর্থাৎ ভারতে থাকতো হিন্দুরা আর পাকিস্তানের মুসলিমরা আর এই ধর্মতত্ত্ব থেকেই তাদের বৈরী সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে অর্থাৎ এই ধর্ম থেকে যেমন তাদের মধ্যে বিভক্ত হয়েছে। দেশ তেমনিভাবে রয়েছে সম্পর্কের মধ্যে বৈরিতা।

আশা করি আপনারা আপনাদের অনেক অজানা তথ্যের রহস্যময় উত্তর পেয়ে গেছেন। আমরা আমাদের পরবর্তী আলোচনায় আপনাদের আরো কিছু রহস্যময় প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। সুস্থ  থাকুন, পাশে থাকবেন। চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইট তদন্তে।